বনফুল

শৈশব (সেপ্টেম্বর ২০১৩)

নাজনীন পলি
  • ১৭
  • ৫২
অনেকক্ষণ পড়ার টেবিলে বসে আছি । ঠিক কত সময় পেরিয়ে গেছে বলতে পারবনা । হঠাৎ জানালা দিয়ে ছুটে আসা দুরন্ত এক বৃষ্টির ফোঁটা গালে এসে বসাতে সম্বিত ফিরে পেলাম ।
আজ ঈদের দ্বিতীয় দিন । আজকের দিনে বৃষ্টি কারো জন্যই হয়তো কাম্য নয় । ব্যস্ত নগরীর ব্যস্ত মানুষেরা ক’দিনইবা আর সময় পায় পরিবারকে সাথে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার । আজকের দিনটাকে নিয়ে নিশ্চয়ই কোন প্লান ছিল । প্রেমিক প্রেমিকারা হয়তো ভেবেছিল আশুলিয়া বা সোনারগাঁ অথবা দূরে কোথাও ঘুরতে যাবে । কিন্তু বৃষ্টি দেখে একেবারে দমে গেছে তাদের মন । বৃষ্টি তাদের ইচ্ছার আগুনে ছাই ঢেলে দিয়েছে । আমাদের ব্যস্ত নগরি এখন জ্যামমুক্ত , শব্দ ও বায়ু দূষণ মুক্ত ও । তবে ভোর থেকে শ্রাবণের ধারা যেভাবে বয়ে চলেছে তাতে নিশ্চিত করে বলতে পারি বিভিন্ন রাস্তায় দুর্গন্ধযুক্ত হাঁটু পানি জমেছে । এই দুর্গন্ধযুক্ত হাঁটু পানি উপেক্ষা করে কেইবা বের হতে চায়বে ?
লিখতে লিখতে হঠাৎ কেঁপে উঠলাম, মেঘেরা তর্জন গর্জন শুরু করেছে । ছোট বেলায় এমনই কেঁপে উঠতাম আমার বাবার হুঙ্কারে । পানের থেকে চুন খসলেই তাঁর গর্জন শুরু হত । মাসহ আমরা ভাইবোনেরা আতঙ্কে দিন কাটাতাম । এই বুঝি কোন ভুল হল আর বাবার বুক কাঁপানো গর্জন । সেই আতঙ্কটা এখনো রয়ে গেছে । যে কোন গর্জন হোক সে মানুষের অথবা মেঘেদের , বুক কাঁপিয়ে দেয় ।
বাবা এখন বুড়ো হয়েছেন গলায় গায়ে আর আগের শক্তি নেই । দুবছর হল আমার সাথে দেখা হয় না । মাঝে মাঝে ফোনে কথা যখন কণ্ঠটাকে চিনতেই পারি না । এমন মিয়ে পড়া কণ্ঠস্বর যেন কোন ভীত ভৃত্য তার প্রভুর সামনে কথা বলছে । আর কাশিটা এমন বাঁধিয়েছে বেশি কথা ও বলতে পারেন না । কী যে বিচিত্র মানুষের জীবন !
অবশ্য মা এখনো আগের মতই অজানা দুর্ঘটনার আশঙ্কাতে থাকেন । ছেলেমেয়েদের নিয়ে সারাক্ষণ দুশ্চিন্তা করেন আর কথায় কথায় কেঁদে ফেলেন । মাঝে মাঝে ভাবি মায়েরা হয়তো এমনই । আমি যখন মা হব তখন আমিও হয়তো আমার সন্তানের অমঙ্গলের আশঙ্কাতে শঙ্কিত হব । আমরা ভাইবোনেরা এখন বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছি , মা বড় একা হয়ে পড়েছেন ।
আমার তো গ্রামে যাওয়াই হয়না । শ্বশুর বাড়ি সামলানো সেই সাথে নিজের একাডেমীক পড়াশুনা চালিয়ে যাওয়া । কোথা দিয়ে যে সময় চলে যায় বুঝতেই পারিনা । মাঝে মাঝে আমার বারান্দাতে তিড়িং বিড়িং করে কতগুলো চড়ই পাখি আসে তাদের কিচির মিচির শব্দে যেই বারান্দাতে যায় অমনি পালিয়ে যায় । আমার সময় ও কোন দিক দিয়ে যে তিড়িং বিড়িং উড়ে যায় । অনেকদিন পর আজ নিজের সাথে কিছুটা সময় কাটাচ্ছি । আমার বাইরে যাওয়ার কোন প্লান নেই । স্বামী থাকে দুবাইয়ে ঈদে আসতে পারেনি । একা একা কোথাও যেতে ইচ্ছা করছে না । ননদেরা কাল পরশু আসবে । গতকাল যা যা রান্না করেছি তার সবই রয়ে গেছে , আজ আর রান্নার ঝামেলা নেই । আজকের দিনটা শুধু আমার একান্তই আমার ।
জানালার থাই গ্লাস পেরিয়ে বৃষ্টি দেখা যাচ্ছে কিছুটা অন্যরকমভাবে । বৃষ্টি আমার সবসময়ই প্রিয় । বৃষ্টির একটা অন্যরকম সুগন্ধ আছে , আমার কাছে সেটা গোলাপের চেয়েও সুগন্ধময় । আমি গ্রামের মেয়ে জলকাঁদা মেখে বেড়ে ওঠা । গোলাপ আর কতটাইবা দেখেছি । বুনো জংলী ফুলই আমার প্রিয় । বুনো ফুলের সাথে শৈশবের অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে ।
আমাদের স্কুলের সবচেয়ে দুরন্ত সাহসী ছেলেটার নাম ছিল মঞ্জুর । কেমন করে যেন মঞ্জুরের সাথে আমার বন্ধুত্ব হয়ে যায় । ওর দুঃসাহসিক বিভিন্ন অভিযানের গল্প আমাকে শুনাতো আর আমি মনে মনে সেসব জায়গাতে হারিয়ে যেতাম । মঞ্জুরের গল্পের মাধ্যমে সেই সব জায়গাতে যাওয়া হত যেখানে যাওয়া আমার মত পরিবারের কোন মেয়ের পক্ষে এককথায় অসম্ভব । আমাদের বাড়িতে ছিল কঠিন নিয়ম কানুন নির্দিষ্ট সময় খাওয়া, পড়া, গোসল করা। উচ্চস্বরে হাসা গান গাওয়া ছিল নিষিদ্ধ । মঞ্জুরের জীবনটা আমার ঠিক উল্টা ছিল তাই মনে মনে হয়তো মঞ্জুরের মত হতে চাইতাম । মঞ্জুর বিভিন্ন অভিযানের গল্প করতো আর আমার বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য অভিযানের স্থান থেকে আলামত নিয়ে আসতো । আলামত হিসেবে সে বেশির ভাগ সময়েই আনত বিভিন্ন বুনো ফুল । এইসব বুনো ফুলের কোনটির ছিল মোহনীয় রং রূপ কোনটার বা মাতাল করা গন্ধ ।
একবার অনেকগুলো তেতুল নিয়ে হাজির হয়েছিল । আমি যখন জানতে চাইলাম কোথায় পেয়েছিস তেতুল ? মঞ্জুর গর্বের সাথে বলেছিল পোড় জমিদার বাড়ির গাছ থেকে পেড়ে এনেছি । আমি শুনে আতঙ্কে হিম হয়ে গিয়েছিলাম । তুই সেই ভুতুড়ে তেতুল গাছে উঠেছিলি ? আমি এ তেতুল খাব না । যদি রাতে ভূত এসে আমার ঘাড় মটকে দেয় । মঞ্জুর হেসে বলেছিল তুই কী বোকারে ভূত বলে পৃথিবীতে কিছু আছে নাকি ? আমি একদিন তোকে পোড় জমিদার বাড়ি নিয়ে যাব ।
পোড় জমিদার বাড়ির তেতুল গাছের ভূতের কাহিনী গ্রামের সবাই বিশ্বাস করতো । এমনকি গ্রামের ভূমিলোলুপ মাতব্বরেরা ও সে ভূমি অধিগ্রহণে ভয় পেত । তাই অনেক বছর ধরে জমিদারদের পোড় বাড়িটা এমনই পড়ে রয়েছে ।
আমাদের বাড়ি থেকে স্কুলটা ছিল বেশ দূরে । আমরা পাড়ার ছেলেমেয়েরা দল বেঁধে নদীর কূল ধরে হেঁটে স্কুলে যেতাম । কোন কোন দিন মঞ্জুরের সাথে রাস্তায় দেখা হত । ওর ছিল লাল রঙের একটা বাইসাইকেল। মঞ্জুর ওর বাইসাইকেলের নাম দিয়েছিল লাল পঙ্খীরাজ । আমাকে অনেকবার সেই লাল পঙ্খীরাজে চড়াতে চেয়েছে , বাবার কথা মনে করে চড়তে চাইতাম না । বর্ষার দিনে সকালবেলা বৃষ্টি হলে কখনই স্কুলে যাওয়ার অনুমতি পেতাম না । আমার বাবার কঠিন নিষেধ ছিল বৃষ্টিতে যেন না ভিজি । কখনও কখনও যদি স্কুল ছুটির পর বৃষ্টি নামত তখন ভীষণ আনন্দ হত । তখন বৃষ্টিতে ভেজা কে আটকায় । বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে নদীর কূল ধরে হেঁটে আসার মত ভালো লাগার স্মৃতি আমার আর একটিও নেই । বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে হেঁটে আসতাম আর নদীর উপর টপটপ বৃষ্টি পড়ার দৃশ্য দেখতাম । বৃষ্টির স্পর্শ পেয়ে নদী যেন সদ্য বিবাহিতা নারীর রূপের মত কিছুটা লজ্জা ও অসীম ভালো লাগায় পূর্ণ হয়ে উঠত ।
জীবনে একবারই আমি কোন দুঃসাহসিক কাজ করেছি । শ্রাবণ মাসের কোন এক দুপুরে স্কুলের টিফিনের ছুটিতে মঞ্জুরের সাথে স্কুল পালিয়েছিলাম । মঞ্জুরের পঙ্খীরাজে চড়ে ভিজতে ভিজতে সেই পোড় জমিদার বাড়ি গিয়েছিলাম । বাড়িটা ভেঙ্গে পড়েছে বসবাসের উপযুক্ত আর না থাকলেও দেখেই বলে দেওয়া যায় এ বাড়িতে একদিন কোন এক রাজ পরিবারই থাকতো । বাড়ির ভাঙ্গাচোরা দেয়ালকে আশ্রয় করে শিকড় গেড়ে বেড়ে উঠেছে গাছেরা । যে দেয়াল ঘেসে একদিন ছিল রাজকুমারীর আয়না, সেখানে সে তার রাজকুমারের জন্য নিজেকে সাজাত । মঞ্জুর আমাকে বাড়িটা ঘুরিয়ে দেখায়, কোন আসবাব নাই অনেক বছর আগেই হয়তো সেসব চুরি হয়ে গেছে । একটা সিঁড়ি এখনো তার মর্যাদা ধরে রেখেছে । সেই সিঁড়ির প্রথম ধাপে আমাকে বসিয়ে রেখে মঞ্জুর চলে যায় , বলে যায় তোকে দারুণ একটা জিনিস দেখাব । আমি ভয়ে ভয়ে বলি তুই আমাকে রেখে যাসনে আমার ভীষণ ভয় করছে । তারপর ও মঞ্জুর তার পঙ্খীরাজকে নিয়ে চলে যায় ।
বৃষ্টি নেমেই চলছিল । সিঁড়ির উপর বসে বৃষ্টিতে ভিজছিলাম আর মঞ্জুরের জন্য অপেক্ষা করছিলাম । ভয় ও আতঙ্কে নীল হয়ে যাচ্ছিল আমার শরীর মনে হচ্ছিল জ্ঞান হারিয়ে ফেলবো । এমন সময় সাইকেলের শব্দ । মঞ্জুর ফিরে এসেছে । আমি ছুটে যেয়ে ওকে জড়িয়ে ধরেছিলাম । আমার ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া শরীর মঞ্জুরের শরীর থেকে উত্তাপ নিচ্ছিল । আমার ভয় কেটে গিয়েছিল । আবার সিঁড়ির উপর যেয়ে বসেছিলাম । আমার ঠিক নিচের সিঁড়িতে মঞ্জুর । ওর হাতে কতগুলো নাম না জানা বুনো ফুল , ফুলগুলোর এমন সুবাস ! মঞ্জুর বলেছিল এ বাড়িতে এক রাজকন্যা থাকতো সেই রাজকন্যা এই যে দেখছিস ফুল, এই ফুল ভীষণ ভালবাসতো । তাইতো রাজকুমার পঙ্খীরাজে চড়ে সাত সমুদ্র তের নদী পার হয়ে ডাইনির বাগান থেকে এই ফুল নিয়ে আসতো । আমি বুঝতে পারি মঞ্জুর গল্প বানাচ্ছে এই রাজকন্যাটা আর কেউ না আমি আর রাজকুমার মঞ্জুর । মঞ্জুর ফুলগুলো আমার হাতে দিয়ে কোলের উপর মাথা রেখে বলে তুই আমার রাজকন্যা । তখনের বয়সটা প্রেম বোঝার মত যথেষ্ট না হলেও মঞ্জুরের প্রতি একধরনের ভাললাগায় আবেগে ভরে উঠেছিল মন ।
বাড়িতে ফিরতে অনেক দেরী হয়েছিল । আমি বাড়ি ফেরার আগেই স্কুল পালানর ঘটনা জানাজানি হয়ে যায় । বাড়িতে ফেরার পর আমার ভীষণ জ্বর এসেছিল । জ্বরটা কেন এসেছিল জানিনা । হয়তো বাবার ভয়ে , কিংবা অনেকক্ষণ বৃষ্টিতে ভেজার ফলে অথবা এমন ও হতে পারে জমিদার বাড়ির ভূতদের অভিশাপে ।জ্বরে আমি অনেকদিন ভুগেছিলাম। শেষপর্যন্ত সদর হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল সেই সাথে মওলানা সাহেবের পানি পড়া ।
আমি খুব অবাক হয়েছিলাম বাবা কোন শাস্তি দিলেন না দেখে । জ্বর ভালো হবার পর বাবা ঘোষণা করেছিলেন আমরা এখন থেকে সদরে থাকবো গ্রামে থেকে ছেলেমেয়েগুলো গেয়ো হয়ে যাচ্ছে । সেই থেকে শহরের স্কুলে পড়েছি । মঞ্জুরের সাথে আর কখনও দেখা হয়নি ।
শৈশব পেরিয়ে এসেছি অনেক আগে । জীবনের পট পরিবর্তন হয়েছে , কত কত মানুষের সংস্পর্শে এসেছি । প্রেমে ও পড়েছি অনেকবার । কিন্তু আজও মঞ্জুরকে মনে পড়ে বিশেষ করে সেই বুনোফুলের সুবাস এখনো নানা ফুলে খুঁজে ফিরি । গ্রামদেশে আমরা যাকে বুনোফুল নামে জেনেছি সেই বুনোফুলকে ভালবেসে কবিরা কাব্যিক নাম দিয়েছে বনফুল । আমি ও সেই বুনো ফুলকে বনফুল নামেই ডাকতে চাই ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ডা: প্রবীর আচার্য্য নয়ন সহজ ভাষায় সুন্দর খুব ভালো লেগেছে
আপনি আগের সংখ্যার গল্প পড়েছেন , এ সংখ্যাতে ও আমার একটা গল্প আছে । ধন্যবাদ ।
সূর্য সুন্দর বর্ণনায় সাবলীল গল্প। ভালো লাগলো
ভালো লাগেনি ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
Lutful Bari Panna বর্ণনাভঙ্গী দুর্দান্তভাবে টানল। দারুণ লিখেছ পলি। একটা সরল মাদকতা ছড়িয়ে আছে লেখাটির প্রতিটি প্রত্যঙ্গে। স্বচ্ছন্দ সাবলীল। আর গল্পটাও সেইরকম। কেন যেন গ্রামীনফোনের অ্যাডটার কথা মনে পড়ল। শেষমেষ ভূতের ছ্যাকা খাইলি মামা.. :)
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
মোঃ আক্তারুজ্জামান মন কেমন করা বয়সের গল্প। স্বচ্ছন্দ সাবলীল বর্ণনা- খুব ভাল লাগল।
ভালো লাগেনি ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
মোঃ সাইফুল্লাহ খুবই সুন্দর। আমার মা গলব্লাডারে ক্যান্সারে আক্রান্ত। আল্লাহর কাছে আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন ও আমার মায়ের শাররিক অসুস্থতার বিষটি মানবিক দিক দিয়ে বিচার করে যে যতটুকু পারেন আর্থিক সাহায্য করবেন । সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা : মোঃ সায়ফুল্লাহ ,সঞ্চয়ী হিসাব নং -১০১৭৪০৪, সোনালী ব্যাংক,মাগুরা শাখা মাগুরা। যোগাযোগের ঠিকানা :০১৯১১-৬৬০৫২২।
ভালো লাগেনি ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন সরল সোজা কাহিনী সুন্দর ভাবে বলেছেন। ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল।
ভালো লাগেনি ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
জায়েদ রশীদ অকপট রঙিন স্মৃতির এক খোলা ডায়েরী - বনফুল! ভাল লাগল।
ভালো লাগেনি ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে । শুভেচ্ছা ।
ভালো লাগেনি ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
রোদের ছায়া আমরা সাধারণ বাঙালি পরিবারের ছেলে মেয়েরা বিশেষ করে মেয়েরা বাবা মায়ের ইচ্ছার কাছে নিজের সুখ , আনন্দ কত কিছুই না বিসর্জন দেই । গল্পটি খুব ভালো লাগলো।
ভালো লাগেনি ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
আপু সময় করে পড়েছেন জেনে ভালো লাগছে , আমি পড়ার চাপে গ' ক তে বসার সময় পাই না ।
ভালো লাগেনি ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
বিদিতা রানি সুন্দর বর্ণনা। গল্প ভালো লাগলো।
ভালো লাগেনি ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
ধন্যবাদ ।
ভালো লাগেনি ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
আশরাফুল হক গল্পের বর্ণনা শৈলী চোখে পড়ার মত। শৈশবের উপস্থাপনা ও চমৎকার। ভালো লাগলো শুভকামনা...........
ভালো লাগেনি ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা , ভবিষ্যতে ও পাঠক হিসেবে পেতে চাই ।
ভালো লাগেনি ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

০৫ অক্টোবর - ২০১২ গল্প/কবিতা: ১৮ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪